OrdinaryITPostAd

ফ্রিল্যান্সিং কোন কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি

প্রিয় পাঠক ও পাঠিকা। ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি জানতে চান তো। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং করার চিন্তা ভাবনা করে থাকেন কিন্তু কোন কাজটি আপনার জন্য সহজ এবং খুব সহজেই সফলতা পাওয়া যায় সে বিষয় সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আপনি সঠিক পোস্টটিতে ক্লিক করেছেন।

ছবি

এই পোস্টটিতে আমরা ফ্রিল্যান্সিং এর কোন কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং বাংলাদেশে সবথেকে ডিমান্ডেবল ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ পাওয়া যায় কোন সেক্টরে এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এর কোন কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সে সব কাজ সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। আপনি যদি ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করার চিন্তা করেই ফেলেন তাহলে অবশ্যই এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন। 

পোস্ট সূচীপত্রঃ ফ্রিল্যান্সিং কোন কাজের চাহিদা বেশি 

ভূমিকা

বর্তমানে এমন অনেক কম লোকই রয়েছে যাদের ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে কোন ধারণা নাই। ফ্রিল্যান্সিং কথাটির সাথে আমরা প্রায় সবাই কমবেশি পরিচিত। ফ্রিল্যান্সিং বর্তমানে এমন একটি সেক্টর যেখানে আপনি নিজের চাহিদা মত স্কেল কাজে লাগিয়ে ইচ্ছেমতো প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। বর্তমানে অনেক মানুষজন আছে যারা ফ্রিল্যান্সিংকে তাদের ফুল টাইম পেতে হিসেবে বেছে নিয়েছে।

আবার অনেক মানুষ রয়েছে যারা চাকরির পাশাপাশি অবসর সময়ে ফ্রিল্যান্সিং করে অধিক পরিমাণ টাকা উপার্জন করছে। ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে যেসব কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি এবং মার্কেটপ্লেসে যেসব কাজ খুব সহজে পাওয়া যায় সেই কাজ সমূহের উপর নিজের দক্ষতা স্কিল তৈরি করা।

এখন আপনি যদি এমন একটি কাজ শেখেন যে কাজের চাহিদা তেমন একটা নেই কিন্তু আপনি প্রচুর পরিশ্রম করে স্ক্রিল অর্জন করেছেন সেক্ষেত্রে আপনার পুরো পরিশ্রম জলে চলে যাবে। আজকের আমাদের এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনি বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসের যেসব কাজ সমূহের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। সুতরাং আপনার কাছে অনুরোধ রইলো সম্পূর্ণ পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার।

ফ্রিল্যান্সিংয়ে কোন কাজের চাহিদা বেশি

আর্টিকেলটির এই অংশে আমরা আপনাদের এমন কিছু ফ্রিল্যান্সিং কাজসমূহ সম্পর্কে পরিচয় করিয়ে দেবো যেগুলোর মধ্যে থেকে আপনি ইচ্ছা মতো পেয়ে চাপা পছন্দ করে কনফিডেন্স এর সাথে আপনার ফ্রিল্যান্সিং জার্নি শুরু করতে পারবেন তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

ডিজিটাল মার্কেটিং

বর্তমানে যে সকল কাজের চাহিদা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে সবচেয়ে বেশি তার মধ্যে থেকে অন্যতম হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং। ডিজিটাল মার্কেটিং হচ্ছে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানি বা সংস্থার প্রোডাক্ট বা পণ্যের সার্ভিস জনগণের কাছে প্রচার প্রচারণা করা। ডিজিটাল মার্কেটিং করার জন্য আপনি বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্ম পেয়ে যাবেন যেমন facebook ধরেন youtube,instagram,tiktok এর সব কিছুই ডিজিটাল মার্কেটিং এর মার্কেটিং প্রচার-প্রচারণার মাধ্যমে দাঁড়িয়ে রয়েছে।

এছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং এর আরো অনেক সেক্টর রয়েছে যেগুলো আপনার ইনকামকে আরো বৃদ্ধি করতে এবং বাংলাদেশে বসে টাকা ইনকাম করার জন্য যে সকল কাজ সমূহ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম। আপনি যদি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে গিয়ে যারা ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করে থাকে তাদের প্রোফাইল গুলো চেক করেন তাহলে দেখতে পারবেন একেক জন ডিজিটাল মার্কেট প্রতি ঘন্টায় ৭০ থেকে ১০০ ডলার এর উপরে কাজ করে।

তাহলে বুঝতেই পারছেন এই কাজের চাহিদা কেমন এবং আপনি কি পরিমান টাকা খুব সহজে ইনকাম করতে পারবেন।

ওয়েব ডেভেলপমেন্ট

বর্তমানে মানুষ অনলাইনের উপর অনেক বেশি নির্ভর হওয়ার কারণে ওয়েব ডেভেলপমেন্ট এর চাহিদা দিন দিন অনেক পরিমান বৃদ্ধি পেয়ে। ওয়েব ডেভেলপমেন্ট শিখে মানুষ অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন উপায়ে এবং বিভিন্ন কাজ সমূহ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করছে।

একজন ওয়েব ওয়েব ডেভেলপার হতে পারলে আপনি যে সকল কাজগুলো করতে পারবেন তা হচ্ছে আপনি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করে সেখানে বিভিন্ন পণ্যের মার্কেটিং করতে পারবেন, বিভিন্ন আর্টিকেল পাবলিশ করতে পারবেন এছাড়াও আপনি পুরান ওয়েবসাইট সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইট বা নিজের ব্যবসা বা কোম্পানি দাঁড় করার জন্য নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরি করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।


যেহেতু মানুষ দিন দিন উন্নয়নের উপর নির্ভরশীল হয়ে উঠে সেক্ষেত্রে এ কাজের চাহিদা দিন দিন অনেক পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে সুতরাং আপনি যদি সব থেকে ডিমান্ডেবল একটি ফ্রিল্যান্সিং পেশা বেছে নিতে চান তাহলে একজন দক্ষ ওয়েব ডেভেলপার হওয়া আপনার জন্য অনেক বেশি উপকারী হবে।

গ্রাফিক্স ডিজাইন

আপনার যদি একটি কম্পিউটার থেকে থাকে এবং আপনি যদি ফটো এডিট করতে পারেন কিংবা ছবি ডিজাইন করতে পারেন তাহলে গ্রাফিক ডিজাইনের এই পেশাটি আপনার জন্য খুবই সহজ এবং অল্প সময় প্রচুর টাকা ইনকামের একটি উপায় হতে পারে। বাইরের দেশের বিভিন্ন কোম্পানি কিংবা নিজের দেশের বিভিন্ন কোম্পানির লোগো কিংবা ব্যানার ডিজাইন করার মাধ্যমে আপনি প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

আপনি যদি বিভিন্ন মার্কেটপ্লেস যেমন ফ্রিল্যান্সার,  ফাইবার,আপ ওয়ার্ক এই সকল মার্কেটপ্লেসগুলোতে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের চাহিদা দেখতে চান তাহলে দেখতে পাবেন একজন গ্রাফিক ডিজাইনার প্রতি ঘন্টায় ১০০ থেকে ১৫০ ডলার পর্যন্ত চার্জ করে থাকে তার একটি লোগো ডিজাইন বা ব্যানার ডিজাইন করার জন্য। সেক্ষেত্রে আপনি বুঝতেই পারছেন আপনি ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপার

আপনি যদি একজন দক্ষ অ্যাপ ডেভলপার পার হতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার কাজের কোন অভাব হবে না। সে ক্ষেত্রে অবশ্য আপনাকে মোবাইল অ্যাপ ডেভেলাপারের কাজগুলো খুব দক্ষতার সাথে শিখতে হবে। মোবাইল অ্যাপ ডেভেলপার হিসেবে আপনি অনেক কাজ করতে পারেন এর মধ্যে যে কাজগুলো রয়েছে আপনি যদি ভাল কোডিং শিখতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি নিজস্ব অ্যাপস গুগল প্লে স্টোরে পাবলিশ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়াও আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে অন্যদের কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এমনকি আপনার নিজস্ব অ্যাপসে অ্যাড দেখানোর মাধ্যমে গুগল এ্যাডমুক কানেক্ট করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি যদি ভালো কোডিং মাসিকে থাকেন বা যদি না জানেন সে ক্ষেত্রে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে মুহূর্তের মধ্যে আপনাকে এড ডেভেলপমেন্ট করে দেবে একদম ফ্রিতে।

2D কার্টুন অ্যানিমেশন

আপনি ইউটিউবে কিংবা ফেসবুকে বিভিন্ন ধরনের কার্টুন দেখে থাকবেন এ সকল কার্টুন বানানোর মাধ্যমে আপনি টাকা ইনকাম করতে পারেন। এর জন্য অবশ্যই আপনাকে প্রচুর পরিমাণ দক্ষতা অর্জন করতে হবে। আপনি যদি কার্টুন অ্যানিমেশন বানানোর কাজটি শিখে ফেলেন তাহলে আপনি বিভিন্ন উপায়ে কাজ করতে পারবেন এবং প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন।


যেমন ধরেন আপনি যদি 2D কার্টুন অ্যানিমেশন  তৈরি করতে শিখে যান সে ক্ষেত্রে আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে youtube মনিটাইজেশন অন করে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এমনকি ফেসবুক মনিটাইজেশন অন করেও টাকা ইনকাম করতে পারবেন বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে cartoon animation সার্ভিস দিয়ে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এছাড়াও আপনি যদি একজন ভালো দক্ষ কার্টুন এনিমেশন করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি আপনার কোর্স বিক্রি করার মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং এ কাজ ও এর ও চাহিদা দিন দিন অত্যাধিক পরিমাণে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

UI/Ux ডিজাইন

বর্তমানে যে সকল কাজের চাহিদা সবচেয়ে বেশি তার মধ্যে এই সেক্টরটি অন্যতম। বর্তমানে মানুষজন অনলাইন নির্ভর হওয়ার কারণে সকল ধরনের সুযোগ সুবিধা তারা অনলাইনের মাধ্যমে পেতে চাই। এর জন্য বিভিন্ন কোম্পানি তাদের ওয়েবসাইট কিংবা তাদের পেজ ডিজাইন করার জন্য UI/Ux ডিজাইনার খুঁজে থাকেন। আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস এ সকল কাজের নমুনা দেখতে পাবেন। 

আপনি যদি ফুলটাইম এই কাজটি করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি খুব সহজেই প্রতি মাসে 3000 থেকে পাঁচ হাজার ডলার অনায়াসে ইনকাম করতে পারবেন যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৩ লক্ষ থেকে ৫ লক্ষ টাকার সমান। তাহলে বুঝতেই পারছেন আপনি কি পরিমান টাকা ঘরে বসেই অনলাইনে কাজ করার মাধ্যমে উপার্জন করতে পারবেন।

দক্ষ গেম ডেভেলপার

আপনি যদি একজন দক্ষ ক্যামনে ব্যাপার হতে পারেন তাহলে আপনি নিশ্চয় অনুমান করতে পারছেন আপনি কি পরিমান টাকা উপার্জন করতে পারবেন। ছোট থেকে শুরু করে বড়রা আজকাল গেম খেলতে খুবই পছন্দ করে তাদের অবসর সময়গুলোতে। সেক্ষেত্রে আপনি যদি একটি ভালো গেম ডেভেলপ করতে পারেন এবং তা যদি গুগল প্লে স্টোর মাধ্যমে এবং মার্কেটিংয়ের মাধ্যমে সকল মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে পারেন তাহলে আপনি ঘরে বসে লাখ লাখ টাকা উপার্জন করতে পারবেন খুব সহজেই।

এছাড়াও আপনি বিভিন্ন কোম্পানি বিশেষ করে বিদেশি বিভিন্ন কোম্পানির অ্যাপ ডেভেলপার হিসেবেও প্রতিমাসে ১০ থেকে ১২ লাখ টাকা অনায়াসে ইনকাম করতে পারবে। যেহেতু মানুষ এর গেমের প্রতি দুর্বলতা রয়েছে সেক্ষেত্রে আপনি এই পেশাটি বেছে নিয়ে খুব অনায়াসে অনেক অনেক টাকা উপার্জন করতে পারবেন খুব সহজেই একদম ঘরে বসে।

বাংলাদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি

বর্তমানে বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সিং এর ক্ষেত্রে যে সকল কাজ সমূহের চাহিদা সবচেয়ে বেশি সেগুলো সম্পর্কে এ অংশে আলোচনা করা হবে। সুতরাং সম্পূর্ণ পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইল।

SEO এক্সপার্ট

এসইও কথাটির পূর্ণরূপ হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। বর্তমানে যারা এসইও সার্ভিস দিয়ে থাকে তাদের চাহিদা ও দিন দিন অনেক পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিভিন্ন কোম্পানি কিংবা সংস্থা তাদের কোম্পানির এবং সংস্থার পণ্য প্রচার-প্রচারণা করার জন্য একজন  এসইও এক্সপার্ট হায়ার করে থাকে। আপনি যদি একজন দক্ষ এসইও এক্সপার্ট হতে পারেন সেক্ষেত্রে আপনার ইনকাম করার অনেক ধরনের উপায় তৈরি হবে। 

যেমন ধরেন আপনি যদি একজন দক্ষ এসইও এক্সপার্ট হতে পারেন সেক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন কোম্পানি কিংবা সংস্থার একজন পার্মানেন্ট এক্সপার্ট হিসেবে কাজ করতে পারেন কিংবা আপনি যদি নিজস্ব কোন কোম্পানি দাঁড় করাতে চান সেক্ষেত্রে অবশ্যই অনলাইনের মাধ্যমে আপনি একটু ওয়েবসাইট তৈরি করেছে ওয়েবসাইটের সইও করে প্রচুর পরিমাণ কাস্টমার পেতে পারেন।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

বর্তমানে এমন অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা তাদের প্রচার-প্রচারণা এবং পণ্য বিক্রি করার জন্য একজন দক্ষ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং খুজে থাকেন। কিন্তু একজন ভালো দক্ষ সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজার খুঁজে পাওয়া খুব কঠিন। সেক্ষেত্রে আপনি যদি একজন দক্ষ সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটের হতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, লিংকিন এর মতো প্লাটফর্ম গুলোতে কাজ করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। 


এছাড়াও আপনি অনলাইনের মাধ্যমে নিজস্ব ব্যবসা দাঁড় করানোর মাধ্যমে ভালো একটা ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন এবং এটি একটি ডিমান্ডে বল বা চাহিদা সম্পন্ন যা আপনাকে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে থেকে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে সাহায্য করবে।।

ভিডিও এডিটিং

অনেক বড় বড় ইউটিউবার প্রভাবশালী কোম্পানি কিংবা ব্লগাররা তাদের বিভিন্ন ভিডিও এডিট করার জন্য ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করে থাকেন। সেক্ষেত্রে আপনি যদি একজন দক্ষ ভিডিও এডিটর হতে পারেন আপনি ফ্রিল্যান্সিং সাইটগুলোতে কাজ করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা উপার্জন করতে পারবেন এবং যেহেতু ইউটিউবিং এর চাহিদা দিন দিন বাড়ছে সেক্ষেত্রে আপনার কাজ পেতে কোন সমস্যা হবে না সেটা আপনি ভালো জানতে পারছেন।

ডাটা এনালাইসিস

বর্তমানে যে সকল ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর গুলো রয়েছে তার মধ্যে থেকে সবচেয়ে বেশি কাজ আপনি ডাটা এনালাইসিস এর মাধ্যমে পাবেন। বর্তমানে ডাটা এনালাইসিস কর্মীদের চাহিদা এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে কিন্তু একজন দক্ষ ডাটা এনালাইসিস বা বিশেষজ্ঞ পাওয়া বর্তমানে প্রচুর কঠিন ব্যাপার। সেক্ষেত্রে আপনি যদি একজন দক্ষ ডাটা এনালাইজার হতে পারেন আপনার কাজের যেমন কোন অভাব থাকবে না তেমনি কোনরকম প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়াই আপনি প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারবেন একদম সহজ কিছু কাজ করে।

ব্ল্যাকচেইন এবং ক্রিপ্টো কারেন্সি প্রোগ্রামিং

black chain হল একটি প্রোগ্রামিং ভাষা যা ক্রিপ্ত কারেন্সি লেনদেন এর সম্পর্কিত তথ্য পরিচালনা ও সংরক্ষণ করে থাকে। ব্ল্যাক চেন একটি কঠিন ভাষা যা ক্রিপ্ত কারেন্সি লেনদেন করার সময় বহিরাগতদের কোনরকম হস্তক্ষেপ ছাড়াই অনলাইনের মাধ্যমে সম্পূর্ণ লেনদেন স্বচ্ছতার সাথে হয়ে থাকে।

ক্রিপ্ত কারেন্সি মানে বুঝতে পারছেন আপনি প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারবেন কিন্তু যদি আপনার প্রোগ্রামিং ভাষা সম্পর্কে কিংবা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং সম্পর্কে কোন দক্ষতা না থেকে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি ব্লাক চেন বা ক্রিপ্টো কারেন্সি শেখা দুঃসাধ্য ব্যাপার। সুতরাং এই সেক্টরে কাজ করার জন্য অবশ্যই আপনাকে একজন ভালো প্রোগ্রামার হতে হবে।

কনটেন্ট রাইটার

আপনি যদি লেখালেখি করতে পছন্দ করে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি একজন দক্ষ কনটেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। একজন দক্ষ কনটেন্ট রাইটার হতে পারলে আপনি বিভিন্ন উপায়ে কাজ করতে পারবেন। আপনি নিজস্ব একটি ব্লগ সাইট দার করিয়ে সেখানে আর্টিকেল লেখার মাধ্যমে ইনকাম করতে পারবেন।

আপনার যদি একটি আর্টিকেল লেখার টিম থাকে সেক্ষেত্রে আপনিসে আর্টিকেলগুলো অন্যদের ওয়েবসাইটে কিংবা বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে বিক্রি করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন। বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরগুলোতে আপনি যদি একজন কন্টেন্ট রাইটারের ঘন্টায় চার্জ দেখেন তাহলে আপনি বুঝতেই পারবেন তারা কি পরিমান অর্থ উপার্জন করে শুধু লেখালেখি করার মাধ্যমে।

এক্সেল

বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানিগুলো তাদের মাইক্রোসফট এক্সেল এর কাজ করার জন্য ফ্রিল্যান্সিং সাইট থেকে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সারদের নিয়োগ করে থাকেন। বিভিন্ন ধরনের প্রেজেন্টেশন এর জন্য ডাটা প্রস্তুত ডিসপ্লে তৈরি করা এই কাজগুলো তারা একজন এক্সেল এক্স পার্ট এর মাধ্যমে করিয়ে প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করার সুযোগ করে দিয়েছে।

জাভা ডেভেলপার

আপনার যদি প্রোগ্রামিং ভাষার উপর একটি ভাল দক্ষতা থেকে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি একজন দক্ষ জাভা ডেভেলপার হতে পারলে প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। বর্তমানে জামাপারের কাজের অভাব নেই কিন্তু একজন দক্ষ জাভা ডেভেলপার খুঁজে পাওয়া খুবই মুশকিল। আপনি যদি একজন দক্ষ জাভা ডেভেলপার হতে পারেন তাহলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রতি বছরে 1 লক্ষ 14 হাজার মার্কিন ডলার রয়েছে বেতন দিয়ে থাকেন যাবার ডেভেলপারদের ক্ষেত্রে সে ক্ষেত্রে আপনি বুঝতে পারছেন প্রতি মাসে কি পরিমান টাকা আপনি উপার্জন করতে চলেছেন।

বর্তমানে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টর গুলোর মধ্যে সবচাইতে ডিমান্ডেবল কোনগুলো

ডাটা এন্ট্রি

বর্তমানে যে সকল কাজের চাহিদা এবং যে সকল কাজ সবচেয়ে বেশি ডিমান্ডেবল তার মধ্যে থেকে অন্যতম একটি হচ্ছে ডাটা এন্ট্রি। ডাটা এন্ট্রি হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের তথ্য কে সংগ্রহ করে সেগুলো গুছিয়ে রাখা। বর্তমানে সকল ছোট বড় কোম্পানিগুলো তাদের বিভিন্ন ধরনের তথ্য লিপিবদ্ধ করে রাখার জন্য বিভিন্ন ডাটা অপারেটর হায়ার করে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরগুলোতে ডাটা অপারেটর হিসেবে কাজ করতে পারেন অথবা আপনি কোন কোম্পানির পার্মানেন্ট ডাটা অপারেটর হিসেবে চাকরিও করতে পারেন একদম ঘরে বসে।

ভয়েস ওভার

ভয়েস ওভার হচ্ছে অনেক সহজ একটি কাজ এবং এই সেক্টরে প্রচুর পরিমাণ কাজ পাওয়া যায় এবং প্রচুর পরিমাণ অর্থ উপার্জন করা যায়। একজন ভয়েস ওভারের কাজ হচ্ছে তার ক্লায়েন্টের হয়ে নিজের ভয়েসের মাধ্যমে অডিও রেকর্ড করা সেটা হতে পারে বিভিন্ন ধরনের কনটেন্ট রাইটিং কিংবা মার্কেটিং এর মত কাজ।

বাংলাদেশে এরকম কাজ করার মত ফ্রিল্যান্সারের সংখ্যা অনেক কম কিন্তু আপনি যদি বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে গিয়ে একজন ভয়েস ওভার হিসেবে কাজ করতে চান সেক্ষেত্রে এ কাজের চাহিদা প্রচুর রয়েছে এবং খুব অল্প সময়ে ছোট ছোট কাজ করার মাধ্যমে আপনি প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

ট্রান্সলেশন ওয়ার্কার

আপনার যদি একাধিক ভাষাতে দক্ষতা থেকে থাকে সেক্ষেত্রে আপনার জন্য এই জবটি খুবই ভালো। অনেক বড় বড় কোম্পানি বা সংগঠন তাদের বিভিন্ন কারেন্টের সাথে কিংবা মিটিং করার সময় বিভিন্ন ধরনের তথ্য ইংরেজি থেকে বাংলা কিংবা বাংলা থেকে ইংরেজি এবং অন্যান্য ভাষাতে translation করিয়ে নেই সে হিসেবে আপনাকে একটা টাকা তারা অফার করে। কিন্তু আপনি যদি একজন দক্ষ ট্রান্সলেশন দরকার হিসেবে কাজ করতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি বাইরের দেশে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন বাংলাদেশ থেকে একদম ঘরে বসে।

কপিরাইটিং জব

বর্তমানে কপিরাইটিং জব করে আপনি প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারবেন। বর্তমানে বাংলাদেশে ডিমান্ডেবল যে সেক্টরগুলো রয়েছে তার মধ্য থেকে কপিরাইটিং জব একটি। কপিরাইটিং মূলত ডিজিটাল মার্কেটিং এর অন্তর্ভুক্ত। যখন আপনি কোন একটি কাজ করবেন এবং সেটি বাস্তব মাধ্যমে স্থির রেখে করবেন তখন সক্রিয়ভাবে সেটি আপনার কপিরাইট বলা হয়। একজন কপিরাইটের হিসেবে আপনি যে সকল কাজগুলো করতে পারেন তা হচ্ছে
  1. বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপন লেখা
  2. স্লোগান বা ট্যাগলাইন লেখা
  3. ইমেইল ক্যাম্পেনিং করার জন্য ইমেইল লেখা
  4. বিভিন্ন ধরনের বিজ্ঞাপনের স্ক্রিপ্ট তৈরি করা
  5. বিভিন্ন ধরনের সংবাদপত্রের জন্য প্রেস বিজ্ঞপ্তি লেখা
ভার্চুয়াল এসিস্ট্যান্ট

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ডিমান্ডটেবল খাত সমূহের মধ্যে একটি হচ্ছে একজন দক্ষ ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট হওয়া। বাংলাদেশে বসে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির কাজে সহযোগিতা করার নামই হচ্ছে ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট। একজন ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট এর কাজ হচ্ছে বিভিন্ন কোম্পানির বা সংস্থার বিভিন্ন ধরনের কাজে সাহায্য করা এবং সে হিসাবে তাকে পারিশ্রমিক দেওয়া হয়।

ভিডিও তৈরি

বর্তমান যুগ হচ্ছে ডিজিটাল এবং অনলাইনের যুগ। যেখানে আমরা বিভিন্ন ধরনের কাজ অনলাইনের মাধ্যমে পেতে পছন্দ করি। বর্তমানে ডিমান্ডেবল যে পেশাগুলো রয়েছে তার মধ্যে থেকে ভিডিও তৈরি করা অন্যতম একটি। এমন অনেক ইউটিউবার বা সেলিব্রেটি রয়েছে যারা তাদের ইউটিউব ভিডিও ফেসবুক ভিডিও ইনস্টাগ্রাম ভিডিও টিক টক এর মত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলোর ভিডিও তৈরি করার জন্য দীর্ঘমেয়াদি একজন ভিডিও শুটার খুঁজে থাকে না।

সেক্ষেত্রে আপনি শুধু ভিডিও শুটিং করার মাধ্যমে কোনরকম দক্ষতা ছাড়া প্রচুর পরিমাণ অর্থ উপার্জন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি নিজের ইউটিউব চ্যানেল খুলে সেখানে ভিডিও আপলোড করে প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারেন।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে ডিমান্ডেবল একটি ফ্রিল্যান্সিং জব হচ্ছে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এর কাজ হচ্ছে আপনার যদি একটু ওয়েবসাইট কিংবা ইউটিউব চ্যানেল থেকে থাকে এবং সেখানে যদি ভালো পরিমাণ একটা ভিজিটর বা ট্রাফিক এসে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন শপিং কোম্পানি যেগুলো রয়েছে যেমন বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় শপিংমল হচ্ছে দারাজ এবং দেশের বাইরে বিভিন্ন শপিং মল যেমন amazon,flipkarts মার্কেটিং করার মাধ্যমে প্রচুর টাকা উপার্জন করতে পারবেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টরে কোন কাজগুলো চাহিদা সবচেয়ে বেশি

বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচাইতে ডিমান্ডেবল বা চাহিদা সম্পূর্ণ যে কাজসমূহ রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম কিছু কাজ সম্পর্কে এই অংশে আলোচনা করা হবে। বর্তমান যুগ ডিজিটাল হওয়ার কারণে এবং মানুষজন অনলাইনের নির্ভর হওয়ার কারণে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে।

সেক্ষেত্রে আপনি যদি একজন দক্ষ ডিজিটাল মার্কেটার হতে পারেন সেক্ষেত্রে আপনি প্রচুর পরিমাণ অর্থ অনলাইনে মাধ্যমে বাংলাদেশে ঘরে বসে টাকা ইনকাম করার সুযোগ পাচ্ছেন। ডিজিটাল মার্কেটিং এর অনেকগুলো সেক্টর রয়েছে এর মধ্য থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং ডিমান্ডেবল কয়েকটি সেক্টর হল
  1. SEO বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন
  2. Social media marketing
  3. Content marketing
  4. Email marketing
  5. Affiliate marketing
এগুলোই হচ্ছে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সবচাইতে ডিমান্ডেবল কাজসমূহ। যেগুলো সম্পর্কে উপরে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা আছে। আপনি যদি একজন ফ্রিল্যান্সার হিসেবে কাজ করতে চান তাহলে অবশ্যই ডিজিটাল মার্কেটিং আপনার সফল হওয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিংয়ে কোন কাজের চাহিদা বেশি

ভবিষ্যতে ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের মধ্যে সবচাইতে ডিমান্ডেবল এবং চাহিদা সম্পূর্ণ একটি পেশা থাকবে ডিজিটাল মার্কেটিং। বর্তমানে অধিকাংশ মানুষজন অনলাইন নির্ভর হওয়ার কারণে তাদের সকল ধরনের চাহিদা কিংবা সকল ধরনের বিনোদন তারা অনলাইনের মাধ্যমে পূরণ করে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে যদি একটি ভালো প্রচার-প্রচারণা করতে পারেন কিংবা ডিজিটাল মার্কেটিং করতে পারেন সে ক্ষেত্রে বুঝতেই পারছেন আপনার ডিমান্ডেবল বা চাহিদা কোন সেক্টরের সবচেয়ে বেশি।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করার সুযোগ রয়েছে সেক্ষেত্রে আপনি যদি একটি অথবা দুইটি পেশাকে বেছে নেন তা আপনার জন্য খুবই উপকারী হবে। এছাড়া আপনি চাইলে পুরো একটি ডিজিটাল মার্কেটিং কোম্পানি দাঁড় করাতে পারেন এবার আপনি বুঝতে পারছেন আপনি ভবিষ্যতে কি পরিমান চাহিদা সম্পন্ন একজন ডিজিটাল মার্কেট হয়ে উঠতে পারবেন। আশা করছি আপনি সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারবেন এবং ভবিষ্যতে ভালো একটা পর্যায়ে যাওয়ার শুভকামনা রইল।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজ সমূহ

বন্ধুরা ইতোমধ্যে আমরা ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে যতগুলো ডিমান্ডেবল কাজ রয়েছে সেগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। বর্তমানে এই ফ্রিল্যান্সিং পেষাগুলো আপনি যদি বেছে নেন সে ক্ষেত্রে আপনি ভবিষ্যতে খুবই উপকারী হবেন।

কিন্তু একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন যে কোন বিষয়ে কাজ করার ক্ষেত্রে অবশ্যই প্রথমে আপনি সে বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানার চেষ্টা করবেন অথবা আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে সেগুলো শিখে নিতে পারেন যা আপনার কাজ করার ক্ষেত্রে খুবই কার্যকরী হবে। এবং অল্প সময়ের মধ্যে আপনি ভাল একটা ক্যারিয়ার গড়তে পারবেন। তাহলে শুরু করুন আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার এর যাত্রা এবং হয়ে উঠুন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ ও ইনকাম করুন প্রচুর পরিমাণ টাকা।

লেখক এর মন্তব্য

এই পোস্টটি পড়ার মাধ্যমে আপনার যদি কোন উপকার হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই পোস্টটি আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করার মাধ্যমে তাদের কেউ জানার সুযোগ করে দেবেন। এই পোস্টটি সম্পর্কে যদি আপনার কোন মন্তব্য থেকে থাকে তাহলে অবশ্যই মন্তব্য করুন বক্সে গিয়ে কমেন্ট করতে পারেন আপনাদের প্রতিটি কমেন্ট আমাদের কাছে অতি গুরুত্বপূর্ণ। এরকম ইনকাম রিলেটেড পোস্ট পড়তে এবং মজার মজার বিভিন্ন তথ্য সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে ভুলবেন না। সবাই ভালো থাকবেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ডিজিটাল ব্লগ আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ১

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ২

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৪