বাংলাদেশের সেরা অনলাইন ইনকাম সাইট বিকাশ পেমেন্ট ২০২৪

প্রিয় পাঠক ও পাঠিকা। আসসালামু আলাইকুম। কি ভাবছেন? বাংলাদেশে ঘরে বসে কিভাবে ফ্রিতে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করে সেই টাকা বিকাশে পেমেন্ট নিবেন। কিন্তু কোন বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট বা অ্যাপ খুঁজে পাচ্ছেন না। অনেক ওয়েবসাইট ও অ্যাপসে কাজ করেছেন কিন্তু কাজ শেষে টাকা পাননি। এসব বিষয় নিয়ে চিন্তায় আছেন। তাহলে আপনার চিন্তাকে মাথা থেকে ঝেড়ে ফেলুন এবং সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে এই পোস্টটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত পূরণ।

এই পোস্টটিতে আপনাদের এমন কিছু ওয়েবসাইট বা অ্যাপ সম্পর্কে জানানো হবে। যেগুলো থেকে আপনি ঘরে বসে ফ্রিতে অনলাইন এ কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন এবং সেই টাকা আপনি আপনার বিকাশ এর মাধ্যমে পেমেন্ট গ্রহণ করতে পারবেন। সুতরাং পোস্ট বিশেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য আপনার কাছে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হলো।

বাংলাদেশে বসে ফ্রিতে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রচুর ওয়েবসাইট রয়েছে। এগুলোর মধ্য থেকে কোনগুলো ১০০% পেমেন্ট দিয়ে থাকে এবং কোনগুলো ফ্রড কোম্পানি সেগুলো আপনাকে যাতে বাছাই করে দেখে তারপর কাজ শুরু করতে হবে। বাংলাদেশে এমন অনেক ফ্রি ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো থেকে আপনি খুব সহজেই অনেক টাকা ইনকাম করতে পারবেন ।

আবার এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলো আপনাকে আপনার একাউন্টে টাকা দেখিয়ে প্রলোভন দেখাবে। কিন্তু সেই টাকা আপনি আপনার পার্সোনাল কোন অ্যাকাউন্ট যেমন বিকাশ বা নগদে উত্তোলন করতে পারবেন না । সে ক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটগুলো নিয়ে কাজ করা উচিত এবং কাজ করার পূর্বে যাচাই-বাছাই করে নেয়া উচিত যে তারা আদৌ তাদের ওয়েবসাইটে কাজ করার ফলে প্রেমেন্ট প্রদান করে কিনা।

এর জন্য আপনি ওয়েবসাইট এর রিভিউ কিংবা কমেন্ট চেক করতেও পারেন। এ সকল সমস্যাগুলোতে যাতে আপনি না পড়েন। আপনাদের সেই কথা চিন্তা করে আজকের এই পোস্টটিতে বাংলাদেশের সেরা সেরা এমন কিছু ওয়েবসাইট সম্পর্কে আপনাদের জানানো হবে যেগুলো থেকে আপনি ফ্রিতে ঘরে বসে অনলাইনে কাজ করার মাধ্যমে প্রচুর প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

এমনকি আপনি আপনার পুরো লাইফটাই চেঞ্জ করতে পারবেন। সুতরাং আপনার কাছে বিনীত অনুরোধ আপনি এই পোস্টটি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ভালোভাবে মনোযোগ দিয়ে পড়ুন।

এই পোস্টটিতে আপনাকে ফ্রিতে অনলাইন থেকে ইনকাম করার জন্য যে সকল ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানানো হবে সেগুলো তে আপনি চোখ বন্ধ করে কাজ শুরু করতে পারেন। তবে অবশ্যই একটা বিষয় খেয়াল রাখবেন। আপনি যে পেশাটি বেছে নিচ্ছেন সেটির উপর আপনার কোন দক্ষতা আছে কিনা । যদি আপনার দক্ষতা থেকে থাকে তাহলে তো কোন সমস্যাই নাই আপনি কাজ শুরু করে দিতে পারেন।

কিন্তু যদি আপনার কোন দক্ষতা বা ধারণা না থাকে সেক্ষেত্রে আপনার কাছে অনুরোধ অবশ্যই আপনি আগে সম্পূর্ণ পোস্টটি ভালোভাবে পড়ুন এরপর সে সম্পর্কে কিছু ধারনা নিন । এবং আপনার ধারণা যদি সম্পূর্ণ না হয় সেক্ষেত্রে আপনি সে বিষয়ে বিভিন্ন সার্চ কনসোল থেকে তথ্য একত্রিত করার পর যখন মনে হবে আপনি এ সম্পর্কে একটি ভাল ধারণা পেয়ে গেছেন তখন আপনি এ কাজটি শুরু করতে পারেন । তাহলে চলুন শুরু করা যাক।

ঘরে বসে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার জন্য Google Adsense একটি বড় ধরনের সুযোগ করে দিয়েছে। এটি গুগলের একটি ads প্রতিষ্ঠান। গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে আপনি ফ্রিতে ঘরে বসে অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। যেমন ধরেন আপনার যদি একটি ইউটিউব চ্যানেল কিংবা একটি ওয়েবসাইট থেকে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি Google Adsense এর সকল নীতিমালা মেনে আপনার ইউটিউব চ্যানেল কিংবা ওয়েবসাইটে এড দেখানোর মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন।

এবং যখন আপনার একাউন্টে ১০$ হয়ে যাবে তখন Google Adsense এর পিন ভেরিফিকেশন করে আপনার ব্যাংক একাউন্ট এড করে সেখানে আপনি টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।

আপনি চাইলে youtube এর মাধ্যমেও ঘরে বসে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করতে পারেন। ইউটিউব থেকে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করার জন্য অবশ্যই আপনাকে ইউটিউবের যে শর্তগুলো রয়েছে সেগুলো পূর্ণ করতে হবে। এটিও একটি গুগলের একটি শাখা বলা চলে। ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার জন্য প্রথমে আপনাকে একটি সম্পূর্ণ ভেরিফাইড ইউটিউব চ্যানেল খুলতে হবে ।

এরপর youtube এর শর্ত অনুযায়ি আপনার চ্যানেলে ১০০০ সাবস্ক্রাইবার এবং ৪০০০ ঘন্টা ওয়াচ টাইম থাকতে হবে । তাহলে আপনি youtube মনিটাইজেশনের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম করার আরেকটি মাধ্যম হচ্ছে স্পন্সারসিপ ।

আপনার youtube চ্যানেলে যদি ভালো পরিমাণ একটা সাবস্ক্রাইবার থাকে সে ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির পণ্যের প্রচার করার মাধ্যমেও টাকা ইনকাম করতে পারেন একদম ফ্রিতে ।

CPA এর পূর্ণরূপ হল(Cost per action)। সিপিএ মার্কেটিং হচ্ছে এমন একটি কাজ যেখানে আপনি অন্য কোন কোম্পানি বা সংস্থার কাজ করে দেওয়ার মাধ্যমে একটি কমিশন পাবেন। এটি একটি ডিজিটাল মার্কেটিং বা অনলাইন মার্কেটিং থেকে টাকা ইনকাম করার কৌশল। এখানে কোম্পানিগুলো বা সংস্থাগুলো তাদের পণ্যের প্রচার করার জন্য পাবলিশার বা বিজ্ঞাপন প্রচারকারীদের সাহায্য নিয়ে থাকে।

আপনাকে কিছু কাজ দেওয়া হবে যেমন ডাউনলোড করা, ফরম পূরণ করা, ইমেইল সাবমিশন এবং জরিপ পূরণের মতো ছোট ছোট কাজ। এই কাজগুলো আপনি নিজেও করতে পারেন এমনকি অন্যদের মাধ্যমে করে টাকা ইনকাম করতে পারেন ফ্রিতে। সেক্ষেত্রে আপনার অবশ্যই একটি ওয়েবসাইট থাকা লাগবে এবং ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণ ট্রাফিক আসতে হবে ।

এরপর আপনি যদি কোন সিপিএম মার্কেটিং সংস্থার সাথে যুক্ত হতে পারেন সেক্ষেত্রে আপনি ফ্রিতে ঘরে বসে অনলাইন থেকে টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন। সিপিএ মার্কেটিং দুইভাবে করা যায়। একটি হচ্ছে আপনি নিজে টাকা খরচ করার মাধ্যমে সিপি মার্কেটিং করবেন। আর অন্যটি হচ্ছে আপনি ফ্রিতে বিভিন্ন কোম্পানির বা সংস্থার কাজগুলো অনলাইনের মাধ্যমে করে টাকা ইনকাম করবেন ।

ফাইবার মূলত একটি ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইট। এই ওয়েবসাইটটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে ফ্রিল্যান্সার এবং ক্লায়েন্টদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা। ধরুন কোন একজন ক্লায়েন্ট একটি কাজ করতে চাই কিন্তু সে সেই কাজটি নিজে না করে অন্যদের মাধ্যমে করাতে চাই। সে ক্ষেত্রে তিনি কোন কাজটি করাতে চান সে কাজটির বিস্তারিত বর্ণনা ও পারিশ্রমিক উল্লেখ করে একটি পোস্ট এই ওয়েবসাইটে পাবলিশ করতে পারেন।

এরপর আপনি যদি সেই বিষয়ের উপর দক্ষ হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনি সেই ক্লায়েন্টের কাছে আবেদন করতে পারেন। এবং ক্লায়েন্ট যদি আপনার আবেদন গ্রহণ করে এরপর তিনি আপনাকে দিয়ে সে কাজটি করিয়ে নেবেন। এবং আপনার কাজটি যদি তার চাহিদা অনুযায়ী হয়ে থাকে তিনি তা যাচাই বাছাই করার পর আপনার একাউন্টে আপনার পারিশ্রমিক ট্রান্সফার করে দেবেন।

ফাইবারের মাধ্যমে গ্রাফিক্স ডিজাইন লোগো ডিজাইন কপিরাইটিং কনটেন্ট রাইটিং সহ আরও অনেক ধরনের কাজের প্রচুর অফার পাওয়া যায় যেগুলো মাধ্যমে আপনি সহজে ফ্রিতে অনলাইনে মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে বড় একটি নেটওয়ার্কের মধ্যে ফেসবুক অন্যতম। এই ফেসবুক ব্যবহার করেও আপনি ঘরে বসে ফ্রিতে টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারেন। ধরেন আপনার যদি একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থাকে এবং সে একাউন্টে যদি একটি পেজ খোলা থাকে ।সেই পেজে যদি ভালো পরিমান লাইক এবং ফলোয়ার থাকে সেক্ষেত্রে আপনি এফিলেট মার্কেটিং করতে পারেন।

অথবা নিজস্ব ব্যবসা দার করাতে পারেন অনলাইনের মাধ্যমে এছাড়া ফেসবুক থেকে ইনকাম করার আরো একটি উপায় হচ্ছে ফেসবুক অ্যাড দেখানোর মাধ্যমে। বর্তমান সময়ে ফেসবুক ব্যবহার করে না এমন মানুষ পাওয়া খুব মুশকিল । সেক্ষেত্রে ফেসবুক আপনার ঘরে বসে ফ্রিতে ইনকাম করার জন্য অন্যতম ও প্রধান একটি মাধ্যম হতে পারে ।

অ্যামাজন হচ্ছে ইন্টারন্যাশনাল একটি কোম্পানি । এটি আমেরিকার একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি । অ্যামাজনের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন উপায়ে ইনকাম করতে পারবেন । সেক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে এ বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করতে হবে । amazon এর মাধ্যমে আপনি হোলসেল বিজনেস করে টাকা ইনকাম করতে পারেন ।

এছাড়া আপনি যদি দক্ষ রাইটার হয়ে থাকেন সেক্ষেত্রে আপনার লেখা বই অ্যামাজনে পাবলিশ করে সেখানে বই বিক্রি করে ইনকাম করতে পারবেন। এছাড়াও আরও একটি মাধ্যম হলো এফিলিয়েট মার্কেটিং।

যেহেতু এটি একটি মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি সেক্ষেত্রে আপনি যদি একটি ভাল প্ল্যাটফর্ম দাঁড় করাতে পারেন সে ক্ষেত্রে মার্কেটিং করে আপনি প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। এবং এখান থেকে টাকা না পাওয়ার সম্ভাবনা নাই বললেই চলে ।

এটি ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অন্যতম আরো একটি সাইট । এই সাইটে কোন কোম্পানি বা সংস্থা তাদের কাজের বর্ণনা দিয়ে এবং সেই কাজটি করে নেওয়ার জন্য কি পরিমাণ পারিশ্রমিক দিবেন তার একটি বিস্তারিত পোস্ট পাবলিস্ট করেন । এরপর কোন ফ্রিল্যান্সার যদি সে বিষয়ে দক্ষ হয়ে থাকে তিনি সেই কাজটি পাওয়ার জন্য ক্লায়েন্টের কাছে আবেদন জানাতে পারে।

ক্লায়েন্ট আপনার পূর্ববর্তী রিভিউগুলো চেক করে যদি আপনাকে সিলেক্ট করেন সেক্ষেত্রে আপনি তার কাজটি করে জমা দেওয়ার সাথে সাথে ক্লায়েন্ট আপনার একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করে দেবে । এ সকল ওয়েবসাইটগুলোতে যেহেতু বেশিরভাগ ক্লায়েন্টে দেশের বাইরে থেকে আপনার পেমেন্ট পাওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি ।

সোয়াদ বাগ এমন একটি ওয়েবসাইট যেটি বিশেষ করে ছাত্রদের জন্য হাত খরচের টাকা আয় করার সহজ একটি উপায় করে দিয়েছে । এখানে বিভিন্ন ছোট ছোট কাজ করার মাধ্যমে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দেওয়া হয় । এখানে যে কাজগুলো দেওয়া হয় সেগুলো হচ্ছে জরিপ পূরণ করা , কুইজ খেলা , ভিডিও দেখা এবং ডেইলি চেকলিস্ট পূরণ করা ।

আপনি যদি রেগুলার কাজ করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে কিছু (SB=Swagbucks special currency) এবং প্রতি 100 এসবি জন্য আপনাকে এক ডলার করে পেমেন্ট করা হবে । আপনার একাউন্টে যদি ৩০০ এসবি মানে। ৩ ডলার হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে আপনি পেপালের মাধ্যমে টাকা তুলতে পারবেন অথবা আপনি কার্ডের মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারেন ।

এ ওয়েব সাইটে পার্টটাইম কাজ করার ক্ষেত্রে একটি পারফেক্ট ওয়েবসাইট। এই ওয়েবসাইটটি অনেক পুরনো। এবং এটি চালু হয়েছিল ২০০৭ সালের দিকে। সুতরাং এখান থেকে টাকা না পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না । এখানে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের ক্যাপচা পূরণ করার মাধ্যমে ডলার প্রদান করা হবে । এই ওয়েবসাইটটিতে আপনি প্রতি 1000 ক্যাপচা পূরণ করার জন্য ৪ ডলার করে পেমেন্ট পাবেন।

আপনি যদি অবসর সময়ে এ কাজগুলো করে থাকেন তাহলে খুব অনায়াসে আপনি প্রতিদিন 4$ থেকে আনুমানিক ১০ ডলার পর্যন্ত ইনকাম করতে পারবেন যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় 1200 টাকার মতো। যা আপনি খুব সহজে বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন ।

পার্ট টাইম জব করার জন্য অন্যতম আরো একটি ওয়েবসাইট হচ্ছে Prizereball. এই কোম্পানিটি ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং তাদের ১০ মিলিয়নেরও বেশি অনলাইন সদস্য এবং অফলাইন সদস্য রয়েছে । ২০২২ সালের নতুন আপডেট অনুসারে তারা তাদের অনলাইনে অফলাইন সদস্যদের মধ্যে প্রায় ২১ মিলিয়ন ডলারেরও বেশি পুরস্কার প্রদান করেছেন ।

এ ওয়েবসাইটটিতে আপনি বিভিন্ন ছোট ছোট কাজ যেমন জরিপ পূরণ করা কুইজ খেলা রেফার করার মাধ্যমে প্রচুর পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারবেন। প্রত্যেকটি কাজ কমপ্লিট করার পর আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পয়েন্ট দেওয়া হবে যেগুলো আপনি পরবর্তীতে টাকায় কনভার্ট করে খুব সহজে আপনার বিকাশ একাউন্টের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন বাংলাদেশে বসে ।

আপনি যদি একজন ভালো রাইটার হয়ে থাকেন এবং অনলাইন থেকে ইনকাম করার উপায় খুঁজে দেখেন সে ক্ষেত্রে এই ওয়েবসাইটটি আপনার জন্য খুবই উপকারী । এই ওয়েবসাইটটি রাইটারদের জন্য ইনকাম করার সহজ একটি উপায় করে দিয়েছে । এখানে আপনি আপনার অবসর সময়ে লেখা বিভিন্ন ব্লগ বা পোস্ট লিখে পাবলিস্ট করে রাখতে পারেন।

এরপর যত লোক আপনার আর্টিকেল বা পোস্টটি পড়বে সেই জায়গায় আপনাকে টাকা প্রদান করা হবে।লেখালেখি করার মাধ্যমে আপনি যেমন আপনার জ্ঞানের পরিধি বৃদ্ধি করতে পারবেন তেমনি বাংলাদেশে বসে সহজ উপায় টাকা ইনকাম করে সেগুলো আপনি বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন ।

এটি একটি অনলাইন প্লাটফর্ম । যেটি বিভিন্ন সরকারিভাবে সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলোকে ডেটা এন্ট্রি র পরিষেবা প্রদান করে থাকে । তাদের মূল লক্ষ্য হচ্ছে স্ক্যান করা কাগজপত্রকে ডিজিটাল নথিতে পরিণত করে ডিজিটালাইজেশন করা। মেগাটাইপারস যে সকল কাজগুলো করায় তার মধ্যে অন্যতম কাজ হচ্ছে ইমেজ টু টেক্সট শনাক্ত করুন অথবা ভয়েস থেকে টেক্সট এ ট্রান্সক্রিপশন ।

মেগা টাইপার সেই অ্যাকাউন্ট খোলার সাথে সাথেই আপনাকে একটি ক্যাপচা প্রদান করা হবে । যেহেতু এই কোম্পানি বা ওয়েবসাইটটি প্রথমে একটি বিজ্ঞাপন দিয়েছে যে তারা ক্যাপচা পূরণকারীদের পেমেন্ট করে থাকেন সেক্ষেত্রে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ক্যাপচাটি আপনাকে পূরণ করতে হবে ।

কেননা মেগা টাইপার ক্যাপচা পূরণ কারীদের প্রতি ১০০০ ক্যাপচার জন্য ১ ডলার থেকে ১০ ডলার পর্যন্ত পেমেন্ট দিয়ে থাকে । যা আপনি খুব সহজে ঘরে বসে আপনার বিকাশ একাউন্টের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে পারবেন ।

আপনি যদি ফ্রিতে বাংলাদেশে বসে থেকে অনলাইন থেকে ইনকাম করে টাকা বিকাশের মাধ্যমে পেমেন্ট নিতে চান সে ক্ষেত্রে আপনার জন্য একটি চমৎকার ওয়েবসাইট হচ্ছে eBay.এই ওয়েবসাইটটি থেকে আপনি দুটি উপায়ে ইনকাম করতে পারেন । এর প্রথম উপায় হচ্ছে আপনি আপনার অল্প ব্যবহৃত জিনিসপত্র বা পুরাতন জিনিসপত্র বিক্রি করার মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারেন ।

দ্বিতীয়ত এই ওয়েবসাইটটিতে আপনি এফিলিয়েট মার্কেটিং করেও টাকা ইনকাম করতে পারেন । যেহেতু এখানে বিভিন্ন ধরনের পণ্য বিক্রি করা হয় এবং বিশ্বস্ত ওয়েবসাইট গুলোর মধ্যে একটি সে ক্ষেত্রে আপনার পেমেন্ট নিয়ে চিন্তা করার কোন প্রশ্ন আসে না। আপনি অ্যাফিলিয়েট করেন কিংবা পণ্য বিক্রি করেন সে ক্ষেত্রে আপনি ১০০% আপনার পেমেন্ট পেয়ে যাবেন ।

ঘরে বসে ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অনলাইনে ইনকাম করার অন্যতম একটি প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে Freelacer.com। এই ওয়েবসাইটে কাজ করার জন্য অবশ্যই আপনার কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা থাকা লাগবে । এবং কোন ক্লায়েন্ট যদি আপনার দক্ষতার উপর কোন কাজ এর বর্ণনা এবং পারিশ্রমিক দিয়ে কোন পোস্ট প্রকাশ করে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি কাজটি পাওয়ার জন্য ক্লায়েন্টের কাছে আবেদন করতে পারেন ।

এরপর ক্লায়েন্ট আপনার পূর্ববর্তী কাজের প্রমাণ গুলো যাচাই-বাছাই করার পর যদি মনে হয় যা আপনি তার কাজটি করে দেওয়ার জন্য যোগ্য লোক। সে ক্ষেত্রে ক্লায়েন্ট আপনার মাধ্যমে কাজটি করিয়ে নেওয়ার পর আপনার একাউন্টের মাধ্যমে আপনাকে পেমেন্ট করে দেবেন । এবং সেই টাকা আপনি খুব সহজে আপনার বিকাশ কিংবা অন্য যে সকল মাধ্যম রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে উত্তোলন করতে পারবেন ।

এই ওয়েবসাইটটি হল একটি micro-task website । যেখানে আপনাকে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে দেওয়া হবে যেগুলোর মাধ্যমে আপনি বিটকয়েন উপার্জন করতে পারবেন । এই ওয়েবসাইটে আপনাকে যে কাজগুলো দেওয়া হবে তার মধ্যে রয়েছে গেম খেলা, সার্ভে পূরণ করা , ভিডিও দেখা , বিজ্ঞাপন দেখা এবং app ইনস্টল করা । এই ছোট ছোট কাজগুলো করার মাধ্যমে আপনি ভালো একটা অর্থ উপার্জন করতে পারবেন।

এবং তা আপনার Binance একাউন্ট এর মাধ্যমে Bitcoin বিক্রি করে বিকাশের মাধ্যমে খুব সহজে পেমেন্ট নিতে পারবেন।

২০২৪ সালে সেরা কিছু অনলাইন ইনকামের উপায় গুলো সম্পর্কে জানতে সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।

বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মালিকেরা তাদের ওয়েবসাইটের জন্য নতুন এবং ইউনিক ধরনের আর্টিকেল খুঁজে থাকেন । যেগুলো এর আগে কোন ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হয়নি । আপনি যদি একজন দক্ষ আর্টিকেল রাইটার হতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি অন্যদের ওয়েবসাইটে আর্টিকেল লেখালেখি করে ইনকাম করতে পারেন ।

এছাড়া আপনি যদি অন্যদের সাইডে কাজ না করতে চান সেক্ষেত্রে আপনি যে সকল সাইডে গিয়ে আর্টিকেল বিক্রি করতে পারবেন সেখানে আপনি আপনার একটি ভেরিফাইড অ্যাকাউন্ট ক্রিয়েট করে ক্লায়েন্টদের কাছে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন সে ক্ষেত্রে । ক্লায়েন্ট তার চাহিদা অনুযায়ী আর্টিকেল লিখে আপনাকে পেমেন্ট করে দিবে।

এমন কিছু জনপ্রিয় ওয়েবসাইট যেগুলো তে গিয়ে আপনি খুব সহজে আর্টিকেল বিক্রি কাজগুলো করতে পারবেন সেগুলো হচ্ছে Freelacer.com,Upwork,Fiverr

আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে । পারেন এবং আপনার ওয়েবসাইটে যদি অনেকগুলো আর্টিকেল থেকে থাকে সেক্ষেত্রে আপনি ভালো একটা টাকা ইনকাম করতে পারবেন খুব সহজে। এর জন্য আপনাকে কোন রকম ইনভেস্ট করার প্রয়োজন পড়বে না। ব্লগিং থেকে ইনকাম করার জন্য প্রথমেই যা দরকার হবে তা হচ্ছে একটি পরিপূর্ণ ওয়েবসাইট , এরপর আপনার ওয়েবসাইটে অনেকগুলো যুক্তিযুক্ত পণ্য আর্টিকেল।

তারপর যদি আপনার আর্টিকেলে প্রতিদিন ১০০ থেকে ২০০ মতো ভিজিটর আসা শুরু করে সেক্ষেত্রে আপনি গুগল এডসেন্সের বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে সহজেই প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে হবে। এর জন্য আপনাকে প্রচুর পরিমাণ পরিশ্রম করে শেষ পর্যন্ত লেগে থাকতে হবে।

বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিং। ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পণ্যের প্রচার-প্রচারণা করা হয় । এই পদ্ধতি ব্যবহার করে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান তাদের পণ্যের বিক্রয় এবং প্রচার বৃদ্ধি করার জন্য পণ্যের বিভিন্ন তথ্য সংগ্রহীত করে কাস্টমারদের কাছে ইমেইল পাঠিয়ে দেয় ।

বর্তমানে বাংলাদেশে এই প্রক্রিয়া খুব একটা জনপ্রিয় না হলেও বিশ্বের অনেক দেশেই এই পদ্ধতিটি খুবই কার্যকরী। কেননা এমন অনেক দেশে রয়েছে যারা ইমেইলের প্রতি খুবই আসক্ত। তারা তাদের দৈনন্দিন জীবনের অনলাইনে এর বিভিন্ন কাজ বা বিভিন্ন তথ্য পাঠানোর ক্ষেত্রে ইমেইল ব্যবহার করে থাকে। সেক্ষেত্রে সেসব দেশের কোম্পানিগুলোর জন্য তাদের পণ্য বিক্রি অপচার করার অন্যতম উপায় হচ্ছে ইমেইল মার্কেটিং।

অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে এমন এক ডিজিটাল মার্কেটিং পদ্ধতি যেখানে আপনি আপনার একাউন্টের মাধ্যমে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা কোম্পানির পণ্য বিক্রি করার মাধ্যমে কমিশন পেতে পারেন। সেক্ষেত্রে আপনি যে কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের জন্য অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করতে চান সেই কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটের সাথে আপনার একটি অ্যাফিলিয়েট একাউন্ট তৈরি করতে হবে।

এরপর আপনি প্রতিদিন যতগুলো পণ্য বিক্রি করতে পারবেন তার উপর ভিত্তি করে আপনাকে রেফারেল কমিশন দেওয়া হবে। যেমন বাংলাদেশের জনপ্রিয় একটি পণ্য বিক্রির ওয়েবসাইট হচ্ছে Daraz Mall

আপনি যদি একটি দোকান খুলতে চান কিংবা কোন প্রতিষ্ঠান চালু করতে চান সেক্ষেত্রে আপনার প্রচুর পরিমাণ অর্থ খরচ হবে। কিন্তু আমরা যখন প্রথম অবস্থায় কোন ব্যবসা চালু করি সে ক্ষেত্রে আমাদের সেরকম কোন পুঁজি থাকে না। সেক্ষেত্রে আপনি কি করতে পারেন? আপনার প্রধান কাজ হবে অনলাইনে একটি প্ল্যাটফর্ম দাঁড় করানো।

এবং সেই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণে নিয়ে আসা। এরপর আপনি যদি আপনার ওয়েবসাইটে বিজ্ঞাপন দেখানোর মাধ্যমে মানুষজনকে জানিয়ে দিতে পারেন যে আপনার এই বিষয়ের উপর একটি প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেক্ষেত্রে মানুষজন আপনার প্রতিষ্ঠানে সরাসরি যদি নাও আসতে পারে সে ক্ষেত্রে আপনি তাদেরকে অনলাইনের মাধ্যমে ডেলিভারি দিতে পারবেন ।

একই সাথে আপনার ওয়েবসাইটে যদি প্রচুর পরিমাণ ভিজিটর আসা শুরু করে সেক্ষেত্রে আপনি গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা ইনকাম করতে পারবেন । এরপর আপনার হাতের অবস্থা বা পুঁজি যদি একটু বেশি হয় সেক্ষেত্রে আপনি সরাসরি দোকান খুলতে পারেন ।

আপনি যদি অনলাইন থেকে ইনকাম করতে চান তাহলে আপনার জন্য সহজ একটি মাধ্যম হবে ওয়েব ডেভেলপিং। ওয়েব ডেভেলপিং করে আপনি প্রতি মাসে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারেন । সে ক্ষেত্রে আপনাকে প্রধান যে বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে সেটি হচ্ছে ওয়েব ডেভেলপিং এর উপর আপনার দক্ষতা কতটুকু।

দক্ষ ও ভালো ওয়েব ডেভেলপার হওয়ার জন্য আপনার প্রথমে কঠিন সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা থাকা লাগবে। সেক্ষেত্রে আপনি কোন প্রতিষ্ঠান থেকে কোডিং শিখে তারপর ওয়েব ডেভেলপিং এর কাজ করতে পারেন। ওয়েব ডেভেলাপিং এর প্রথম ধাপ আপনি HTMLদিয়ে শুরু করতে পারেন।

বর্তমানে অনলাইন থেকে ইনকাম করার যে উপায়গুলো রয়েছে তার মধ্যে অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপার অন্যতম। কেননা স্মার্টফোনের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধির সাথে সাথে এন্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপের চাহিয়ে দাও বিপুল পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। যে সকল ওয়েবসাইট থেকে অ্যাপস ইনস্টল করা যায় সে সব ওয়েবসাইটে ঢুকলেই প্রথমে অনেকগুলো অ্যাপ দেখা যায় এগুলো কোন না কোন অ্যান্ড্রয়েড ডেভেলপার ডেভেলপ করেছে।

প্রতিটি এক নির্দিষ্ট কোনো বিষয়ের উপর তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি ভালো কোডিং না জানেন সে ক্ষেত্রে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে ফ্রি তে কোন রকম কোডিং ছাড়াই অ্যাপ ডেভেলাপ করা যায়।যেহেতু দিন দিন ইন্টারনেটে চাহিদা এবং অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন ব্যবহারকারী চাহিদা বাড়তেই আছে সে ক্ষেত্রে আপনি বুঝতেই পারছেন একজন এন্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপার এর চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পেতে থাকবে এবং এই মাধ্যম থেকে ইনকাম করার উপায় আরো বৃদ্ধি পাবে।

সুতরাং আপনি যদি দীর্ঘমেয়াদি একটি ইনকাম করার উপায় খুঁজে দেখেন অনলাইন থাকে সেক্ষেত্রে এন্ড্রয়েড অ্যাপ ডেভেলপার আপনার জন্য উপকারী হবে।

আপনি যদি একজন ভাল SEO এক্সপার্ট হতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনার কাজের কোন অভাব হবে না। ওয়েবসাইটের মালিকেরা বা বিভিন্ন কোম্পানি তাদের ওয়েবসাইটের বিভিন্ন পোস্ট বা আর্টিকেল বা বিভিন্ন পণ্য গুগল সার্চ একদম শুরুতে আনার জন্য লক্ষ লক্ষ টাকা দিয়ে SEO এক্সপার্ট হায়ার করে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি যদি একজন দক্ষ SEO এক্সপার্ট হয়ে থাকেন আপনি এই মাধ্যমটি ব্যবহার করে প্রচুর পরিমাণ টাকা উপার্জন করতে পারবেন ফ্রিতে।

আপনি যদি অনলাইন থেকে দীর্ঘমেয়াদি টাকা ইনকাম করতে চান সেক্ষেত্রে ওয়েব ডিজাইন এ কাজটা আপনার জন্য অন্যতম একটি কাজ হবে। বিভিন্ন ওয়েবসাইটের স্ট্রাকচারাল ডিজাইন একজন দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার করে থাকে। এবং এমন অনেক কোম্পানি রয়েছে যারা তাদের বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করার জন্য বিভিন্ন ওয়েবসাইট খুলে থাকে যেখানে তাদের অনেক দক্ষ ওয়েব ডিজাইনার দরকার পড়ে।

একজন ডিজাইনার হওয়ার জন্য আপনাকে বিভিন্ন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ গুলোর উপর আয়ত্ত আনতে হবে। সে ক্ষেত্রে আপনার কাজের কোন অভাব হবে না ।

আপনার যদি গ্রাফিক ডিজাইনের ওপর একটি ভাল দক্ষতা থেকে তাকে তাহলে এই প্রফেশনটি আপনার জন্য খুবই ভালো হবে। বিভিন্ন কোম্পানির রয়েছে বা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান রয়েছে যারা তাদের বিভিন্ন লোগো ডিজাইন করে থাকে এবং এই ডিজাইন করার জন্য তারা বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং ওয়েবসাইটে পোস্ট বা আর্টিকেল পাবলিশ করে থাকে।

আপনি যদি একজন দক্ষ গ্রাফিক ডিজাইনার হতে পারেন সে ক্ষেত্রে আপনি বিভিন্ন কোম্পানির লোগো ডিজাইন বা ব্যানার ডিজাইন করে প্রতিদিন হাজার হাজার ডলার ইনকাম করতে পারবেন।

বিভিন্ন দেশের কোম্পানি বা প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পণ্য বা সার্ভিস আপনি যদি আপনার প্রোফাইল কিংবা বিভিন্ন ফেসবুক পেজে শেয়ার করার মাধ্যমে তাদের বিক্রয় বৃদ্ধি করতে পারেন সে ক্ষেত্রে সেই প্রতিষ্ঠান আপনার ভালো একটা পরিমাণ টাকা প্রদান করবে।

উপরোক্ত আলোচনায় বাংলাদেশের সেরা সেরা ইনকাম সাইট সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে। এছাড়াও আরো কিছু অনলাইন ইনকাম সাইট রয়েছে যেগুলো সম্পর্কে আপনারা এই অংশে জানতে পারবেন। 

যেমনঃ

প্রিয় বন্ধুরা ইতিমধ্যে আমরা বাংলাদেশের সেরা সেরা অনলাইন ইনকাম ওয়েবসাইটগুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি এবং আপনাদের ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। এখন আপনাকে বেছে নিতে হবে আপনি কোন পেশাটি ইনকাম করার ক্ষেত্রে ব্যবহার করবেন।

সে ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার জন্য একটি ছোট্ট পরামর্শ আপনি যেই কাজটি বেছে নিন না কেন অবশ্যই সে কাজটির ওপর আগে সম্পূর্ণ দক্ষতা অর্জন করার চেষ্টা করবেন এরপর আপনি অধিক পরিমাণ কাজ করতে পারবেন। কিন্তু আপনি যদি দক্ষতা অর্জন না করেই শুধু পোস্টটি পড়ে কাজের জন্য খোঁজাখুঁজি করেন সেক্ষেত্রে আপনাকে অনেক হ্যাচাল পোহাতে হবে।

আসা করছি এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনারা অনেক কিছু জানতে ও শিখতে পেরেছেন। এখন আপনি আপনার পছন্দমত একটি বিষয়ের ওপর দক্ষতা অর্জন করুন এবং বিভিন্ন মার্কেটপ্লেসে গিয়ে কাজ ধরার চেষ্টা করুন। সবশেষে একটাই কথা এই পোস্টটি যদি আপনার কোন উপকারে এসে থাকে অবশ্যই পোস্টটি শেয়ার করে আপনার বন্ধুদের পড়ার সুযোগ করে দেবেন।

আর আর এই পোস্টটি সম্পর্কে যদি আপনার কোন মতামত বা মন্তব্য থেকে থাকে তাহলে মন্তব্য করুন বক্সে গিয়ে আপনি কমেন্ট করে জানাতে পারেন। সবাই ভালো থাকবেন।ধন্যবাদ।